
মোঃবাদল মিয়া: করোনাকালের স্থবির হয়ে আছে বেলাব সহ দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গন। মঞ্চগুলোতে আলো জ্বলছে না। কোনো আয়োজন নেই অডিটোরিয়াম, হোটেল কিংবা ক্লাব কমিউনিটি হলের বলরুমে জমকালো কোনো পারফরমেন্সের। ফলে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন শত শত সাংস্কৃতিক সংগঠক, প্রশিক্ষক ও কর্মী। গৃহবন্দি সময়ে প্রতিদিন ফেসবুক লাইভ আড্ডার আয়োজন করে সাংস্কৃতিককর্মীরা কবিতা আবৃত্তি, অভিনয়, গান, পাপেটসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড করে মানুষকে বিনোদন দিচ্ছেন। অথচ তাদের অনেকেরই ঘরেই জ্বলছে না ঠিক মতো চুলা।আমাদের মত শিল্পীদের জন্য অর্থনৈতিক দৈন্যতা হয়েছে নিত্য সঙ্গী। কিন্তু আমাদের এই মফস্বল শহরের শিল্পীদের নেই কোন আয়ের উৎস আবার যারা মধ্যবিত্ত আমরা নিজেদের দাঁড় করাতে পারিনা অসহায়ের কাতারে বাঁধ সাধে শিল্পসত্তা। কোন সহযোগিতা আমদের জন্যতো আসেইনা আর আমরা তা বলতেও পারিনা। অসচ্ছল এসব শিল্পীদের সঙ্কটময় মুহূর্তে কেউ সহায়তা করছেন না বলে জানিয়েছেন সাংস্কৃতিক কর্মী বাউল শিল্পী জাকির দেওয়ান। নরসিংদী জেলার বেলাব উপজেলা বড়ি বাড়ি গ্রামে দুই সন্তান নিয়ে বসাবাস করেন বাউল শিল্পী জাকির দেওয়ান। ৯ বছর থেকে উস্তাত সামসু দেওয়ান(নেএকোনা) তারই হাত ধরে গানের জগতে আসা। এখন বয়স ৫০ ছুঁই ছুঁই। বাউল শিল্পী জাকির বলেন জীবনে পালাগান করেছি দেশের নামকরা শিল্পীদের সাথে যেমন- লাল মিয়া বয়াতী,পাগল মনির,তাসলিমা সরকার, নীলা পাগলী,মায়ারানী এবং বাউল শিল্পী সালাম সরকারের সাথে। অনেক ভিডিও ক্যাসেট করিছি। উল্লেখযোগ্য ক্যাসেটের মধ্যে রয়েছে – জিন্দা অলী আক্তার শাঁ, সাথী হারা পাখি, ঐ সাথী একবার এসে দেখে যাও। বাউল শিল্পী জাকির দেওয়ান বলেন আমার কাছে গান শিখে অনেকেই নামকরা শিল্পী হয়েছেন। আমার ভক্তদের মধ্যে রয়েছেন- রফিক দেওয়ান দেওয়ানের চর,মোশাররফ দেওয়ান চন্দনপুর,ঝরনা রানী নরসিংদী, রুনা দেওয়ান মরজাল,পারভিন দেওয়ান কুলিয়ারচর, লাকী দেওয়ান রায়পুরা,রুপা দেওয়ান বি বাড়িয়া, নার্গীস দেওয়ান কাপাসিয়া, স্বপ্না আক্তার প্রমুখ। তিনি সাংবাদিকদের সাথে কান্না জনিত কন্ঠে বলেন পরিবার নিয়ে বড় বিপাকে পড়েছি ভাই। করোনার কারণে দেশের গান বাজনা বন্ধ হওয়াতে বড় কষ্টে দিন কাটাচ্ছি। দেশের কান্তি লগ্নে আমাদের মত শিল্পীরা যেন কিছু অনুদান পায় সরকারের কাছে। সে জন্য আপনাদের (সাংবাদিকদের)সহযোগিতা কামনা করছি। দুঃসময়ে কেউ পাশে নেই বেলাব সাংস্কৃতিককর্মীদের! মোঃবাদল মিয়া: করোনাকালের স্থবির হয়ে আছে বেলাব সহ দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গন। মঞ্চগুলোতে আলো জ্বলছে না। কোনো আয়োজন নেই অডিটোরিয়াম, হোটেল কিংবা ক্লাব কমিউনিটি হলের বলরুমে জমকালো কোনো পারফরমেন্সের। ফলে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন শত শত সাংস্কৃতিক সংগঠক, প্রশিক্ষক ও কর্মী। গৃহবন্দি সময়ে প্রতিদিন ফেসবুক লাইভ আড্ডার আয়োজন করে সাংস্কৃতিককর্মীরা কবিতা আবৃত্তি, অভিনয়, গান, পাপেটসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড করে মানুষকে বিনোদন দিচ্ছেন। অথচ তাদের অনেকেরই ঘরেই জ্বলছে না ঠিক মতো চুলা।আমাদের মত শিল্পীদের জন্য অর্থনৈতিক দৈন্যতা হয়েছে নিত্য সঙ্গী। কিন্তু আমাদের এই মফস্বল শহরের শিল্পীদের নেই কোন আয়ের উৎস আবার যারা মধ্যবিত্ত আমরা নিজেদের দাঁড় করাতে পারিনা অসহায়ের কাতারে বাঁধ সাধে শিল্পসত্তা। কোন সহযোগিতা আমদের জন্যতো আসেইনা আর আমরা তা বলতেও পারিনা। অসচ্ছল এসব শিল্পীদের সঙ্কটময় মুহূর্তে কেউ সহায়তা করছেন না বলে জানিয়েছেন সাংস্কৃতিক কর্মী বাউল শিল্পী জাকির দেওয়ান। নরসিংদী জেলার বেলাব উপজেলা বড়ি বাড়ি গ্রামে দুই সন্তান নিয়ে বসাবাস করেন বাউল শিল্পী জাকির দেওয়ান। ৯ বছর থেকে উস্তাত সামসু দেওয়ান(নেএকোনা) তারই হাত ধরে গানের জগতে আসা। এখন বয়স ৫০ ছুঁই ছুঁই। বাউল শিল্পী জাকির বলেন জীবনে পালাগান করেছি দেশের নামকরা শিল্পীদের সাথে যেমন- লাল মিয়া বয়াতী,পাগল মনির,তাসলিমা সরকার, নীলা পাগলী,মায়ারানী এবং বাউল শিল্পী সালাম সরকারের সাথে। অনেক ভিডিও ক্যাসেট করিছি। উল্লেখযোগ্য ক্যাসেটের মধ্যে রয়েছে – জিন্দা অলী আক্তার শাঁ, সাথী হারা পাখি, ঐ সাথী একবার এসে দেখে যাও। বাউল শিল্পী জাকির দেওয়ান বলেন আমার কাছে গান শিখে অনেকেই নামকরা শিল্পী হয়েছেন। আমার ভক্তদের মধ্যে রয়েছেন- রফিক দেওয়ান দেওয়ানের চর,মোশাররফ দেওয়ান চন্দনপুর,ঝরনা রানী নরসিংদী, রুনা দেওয়ান মরজাল,পারভিন দেওয়ান কুলিয়ারচর, লাকী দেওয়ান রায়পুরা,রুপা দেওয়ান বি বাড়িয়া, নার্গীস দেওয়ান কাপাসিয়া, স্বপ্না আক্তার প্রমুখ। তিনি সাংবাদিকদের সাথে কান্না জনিত কন্ঠে বলেন পরিবার নিয়ে বড় বিপাকে পড়েছি ভাই। করোনার কারণে দেশের গান বাজনা বন্ধ হওয়াতে বড় কষ্টে দিন কাটাচ্ছি। দেশের কান্তি লগ্নে আমাদের মত শিল্পীরা যেন কিছু অনুদান পায় সরকারের কাছে। সে জন্য আপনাদের (সাংবাদিকদের)সহযোগিতা কামনা করছি।